Popular Posts
-
The Exciting World of Dog Shows: Unveiling the Beauty Dog shows are more than just a gathering of canines; they're a celebration of bre...
-
মসজিদ হতে বের হতেই দেখি একটা বৃদ্ধা,মহিলা মাটিতে বসে পড়েছে।বয়স পঁচাত্তর কি আশি;দেখেই মনটা ভারী হয়ে গেল। বুঝলাম উনি ভিক্ষুক,ভিক্ষা করছে পেটে...
-
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন সফল করতে চাইলে যে সব বিষয় বিবেচনা করতে হবে , তার সংক্ষিপ্ত বিবরণঃ ১) রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠানোর আগে রাখাইন প্রদেশের ...
Blogger templates
Blogger news
Blogroll
About
Blog Archive
- June 2024 (1)
- March 2022 (1)
- August 2019 (6)
Search This Blog
Powered by Blogger.
About Me
Friday, August 16, 2019
মসজিদ হতে বের হতেই দেখি একটা বৃদ্ধা,মহিলা মাটিতে বসে পড়েছে।বয়স পঁচাত্তর কি আশি;দেখেই মনটা ভারী হয়ে গেল।
বুঝলাম উনি ভিক্ষুক,ভিক্ষা করছে পেটের দায়ে।ভিক্ষা করতে যে শারীরিক সক্ষমতা দরকার তা-ও তিনি হারিয়েছেন।
কিন্তু তৎক্ষণাৎ আমার সাথে ব্যাগ ছিলনা দুয়েক পয়সা দান করবো বলে।মসজিদ আমার পাশেই,তাই শুধু গেন্জি পড়েই বের হয়েছিলাম বাসা থেকে।দৌড়ে গিয়ে বাসায় এসে ব্যাগটা নিয়ে আবার এসে দেখি উনি হাটা দিয়েছেন,স্ব-স্থানে নেই।ধীরগতিতে হাটতে হাটতে অনেক দূর এগিয়ে গিয়েছেন,তবে ভাল করে হাটতেও পারতেছে না।
আমিও দ্রুতগতিতে হেটে গিয়ে হাঁপাতে হাঁপাতে তাঁকে পেলাম।কয়েকটা টাকা নিলাম হাতে(নিতান্ত কম)।উনি খুশি মনে নিলেন এবং আমার জন্য দোআ করতে করতে মাথায় হাত বুলাইলেন।দুই মিনিট ধরে মোনাজাত ভঙ্গিতে হাত দু'টা উঁচা করে ধরলেন।মনে হয় উনি বুঝতেও পারছেন,আমি ছাত্র মানুষ।তার প্রতি মায়া করে এসে দুয়েক পয়সা দান করেছি।
আচ্ছা,এদের জন্য কি রাষ্ট্রের কিংবা সমাজের কোন দায়বদ্ধতা নেই??নিজের জন্ম দেওয়া সন্তানসন্ততি-ই বা কেমনে ছেড়ে দিল রাস্তায়?এরকম উদাহরণ অহরহ।এ বয়সে যেখানে সেবা-শুশ্রূষা পাওয়ার কথা,সেখানে কি কেবলই ভিক্ষার ঝুলি?
ধিক্কার জানাই!!ধিক্কার!!
আল্লাহ আমাকে কোনদিন সামর্থ্য দান করলে,তাদের জন্য কাজ করবো ইন শা আল্লাহ।
.
লেখক-এম নুরুল আজিজ বায়েজীদ,চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।
বুঝলাম উনি ভিক্ষুক,ভিক্ষা করছে পেটের দায়ে।ভিক্ষা করতে যে শারীরিক সক্ষমতা দরকার তা-ও তিনি হারিয়েছেন।
কিন্তু তৎক্ষণাৎ আমার সাথে ব্যাগ ছিলনা দুয়েক পয়সা দান করবো বলে।মসজিদ আমার পাশেই,তাই শুধু গেন্জি পড়েই বের হয়েছিলাম বাসা থেকে।দৌড়ে গিয়ে বাসায় এসে ব্যাগটা নিয়ে আবার এসে দেখি উনি হাটা দিয়েছেন,স্ব-স্থানে নেই।ধীরগতিতে হাটতে হাটতে অনেক দূর এগিয়ে গিয়েছেন,তবে ভাল করে হাটতেও পারতেছে না।
আমিও দ্রুতগতিতে হেটে গিয়ে হাঁপাতে হাঁপাতে তাঁকে পেলাম।কয়েকটা টাকা নিলাম হাতে(নিতান্ত কম)।উনি খুশি মনে নিলেন এবং আমার জন্য দোআ করতে করতে মাথায় হাত বুলাইলেন।দুই মিনিট ধরে মোনাজাত ভঙ্গিতে হাত দু'টা উঁচা করে ধরলেন।মনে হয় উনি বুঝতেও পারছেন,আমি ছাত্র মানুষ।তার প্রতি মায়া করে এসে দুয়েক পয়সা দান করেছি।
আচ্ছা,এদের জন্য কি রাষ্ট্রের কিংবা সমাজের কোন দায়বদ্ধতা নেই??নিজের জন্ম দেওয়া সন্তানসন্ততি-ই বা কেমনে ছেড়ে দিল রাস্তায়?এরকম উদাহরণ অহরহ।এ বয়সে যেখানে সেবা-শুশ্রূষা পাওয়ার কথা,সেখানে কি কেবলই ভিক্ষার ঝুলি?
ধিক্কার জানাই!!ধিক্কার!!
আল্লাহ আমাকে কোনদিন সামর্থ্য দান করলে,তাদের জন্য কাজ করবো ইন শা আল্লাহ।
.
লেখক-এম নুরুল আজিজ বায়েজীদ,চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
The Exciting World of Dog Shows: Unveiling the Beauty Dog shows are more than just a gathering of canines; they're a celebration of bre...
0 comments:
Post a Comment