Popular Posts
-
The Exciting World of Dog Shows: Unveiling the Beauty Dog shows are more than just a gathering of canines; they're a celebration of bre...
-
মসজিদ হতে বের হতেই দেখি একটা বৃদ্ধা,মহিলা মাটিতে বসে পড়েছে।বয়স পঁচাত্তর কি আশি;দেখেই মনটা ভারী হয়ে গেল। বুঝলাম উনি ভিক্ষুক,ভিক্ষা করছে পেটে...
-
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন সফল করতে চাইলে যে সব বিষয় বিবেচনা করতে হবে , তার সংক্ষিপ্ত বিবরণঃ ১) রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠানোর আগে রাখাইন প্রদেশের ...
Blogger templates
Blogger news
Blogroll
About
Blog Archive
- June 2024 (1)
- March 2022 (1)
- August 2019 (6)
Search This Blog
Powered by Blogger.
About Me
Friday, August 16, 2019
ভারতশাসিত জম্মু-কাশ্মির নিয়ে আজ শুক্রবার রুদ্ধদ্বার বৈঠকে বসতে চলেছে জাতিসঙ্ঘের নিরাপত্তা পরিষদ। এ দিন নিউ ইয়র্কে জাতিসঙ্ঘের কার্যালয়ে স্থানীয় সময় সকাল ১০টা অর্থাৎ বাংলাদেশী সময়ে সন্ধ্যা আটটায় ওই বৈঠক হবে বলে জানা গেছে।
কাশ্মির নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠকের বিষয়টিকে তাদের কূটনৈতিক জয় হিসেবেই দাবি করেছে পাকিস্তান। পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শাহ মাহমুদ কুরেশি বলেন, ‘চার দশক পর নিরাপত্তা পরিষদে কাশ্মির প্রসঙ্গ নিয়ে যে বৈঠক হতে চলেছে তা নজিরবিহীন।’
কুরেশির মন্তব্যকে উদ্ধৃত করে পাকিস্তানের সরকারি সংবাদমাধ্যম পিটিভি জানিয়েছে, এটা দু’দেশের জমি সংক্রান্ত বিষয় নয়, এটা মানবিকতার বিষয়। বিশ্বকে এটা বুঝতে হবে।
জম্মু-কাশ্মিরের বিশেষ মর্যাদা বিলোপ এবং তাকে দু’ভাগ করার সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে গত মঙ্গলবার জাতিসঙ্ঘের নিরাপত্তা পরিষদকে চিঠি দিয়েছিল পাকিস্তান। তার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে নিরাপত্তা পরিষদে যায় চীনও। আগস্ট মাসের জন্য পরিষদের সভাপতিত্বকারী দেশ পোল্যান্ডকে চীন চিঠি দিয়ে জানায়, এই বিষয়ে তারা গোপন বৈঠক চায়। জাতিসঙ্ঘের কূটনীতিবিদ প্রথমে জানিয়েছিলেন, এখনই ওই বৈঠকের দিনক্ষণ বলা সম্ভব নয়। নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী ও অস্থায়ী অন্য সদস্যদের সাথে কথা বলে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। অবশেষে শুক্রবার ওই বৈঠকের সিদ্ধান্ত নেয় নিরাপত্তা পরিষদ।
নিরাপত্তা পরিষদের একটি সূত্র জানাচ্ছে, বুধবার নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে সিরিয়া ও মধ্য আফ্রিকার বিষয় নিয়ে আলোচনা চলাকালীন পাকিস্তানের চিঠির প্রসঙ্গটা তোলে চীন।
ভারতীয় সংবিধানের ৩৭০ অনুচ্ছেদ বিলোপ নিয়ে প্রথম থেকেই তীব্র আপত্তি জানিয়ে আসছে পাকিস্তান। এটা ভারতের একতরফা সিদ্ধান্ত, এই অভিযোগ তুলে নিরাপত্তা পরিষদের দ্বারস্থ হয় তারা। পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শাহ মাহমুদ কুরেশি নিরাপত্তা পরিষদে চিঠি দেন। চিঠিতে বলা হয়, ‘আমরা কোনো দ্বন্দ্ব চাই না। কিন্তু ভারত যেন আমাদের সংযমকে দুর্বলতা না ভাবে।’
অন্য দিকে, আন্তর্জাতিক মহলের সমর্থন আদায়ের জন্য জোরদার চেষ্টাও চালান পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। এটাকে ভারতের ‘অভ্যন্তরীণ বিষয়’ বলেই মন্তব্য করে আমেরিকা, ফ্রান্স, রাশিয়া ও ব্রিটেন। বিষয়টি নিয়ে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা বাড়তে থাকায় তাদের সংযত থাকার পরামর্শও দেয় তারা। সংযত থাকার কথা বলেন জাতিসঙ্ঘের প্রধান আন্তেনিও গুতেরেসও।
নিরাপত্তা পরিষদের চার সদস্যকে পাশে না পেলেও চীন এ ব্যাপারে পাকিস্তানের পাশেই দাঁড়িয়েছে। কয়েক দিন আগেই চীনের সমর্থন পেতে সে দেশে যান পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী। পরে তিনি দাবি করেন, চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই পাকিস্তানের পক্ষে থাকার আশ্বাস দিয়েছেন। অন্য দিকে, ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করও চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাথে দ্বিপাক্ষিক আলোচনায় স্পষ্ট জানিয়ে দেন, কাশ্মির ইস্যু ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়।
সূত্র-নয়া দিগন্ত অনলাইন
কাশ্মির নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠকের বিষয়টিকে তাদের কূটনৈতিক জয় হিসেবেই দাবি করেছে পাকিস্তান। পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শাহ মাহমুদ কুরেশি বলেন, ‘চার দশক পর নিরাপত্তা পরিষদে কাশ্মির প্রসঙ্গ নিয়ে যে বৈঠক হতে চলেছে তা নজিরবিহীন।’
কুরেশির মন্তব্যকে উদ্ধৃত করে পাকিস্তানের সরকারি সংবাদমাধ্যম পিটিভি জানিয়েছে, এটা দু’দেশের জমি সংক্রান্ত বিষয় নয়, এটা মানবিকতার বিষয়। বিশ্বকে এটা বুঝতে হবে।
জম্মু-কাশ্মিরের বিশেষ মর্যাদা বিলোপ এবং তাকে দু’ভাগ করার সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে গত মঙ্গলবার জাতিসঙ্ঘের নিরাপত্তা পরিষদকে চিঠি দিয়েছিল পাকিস্তান। তার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে নিরাপত্তা পরিষদে যায় চীনও। আগস্ট মাসের জন্য পরিষদের সভাপতিত্বকারী দেশ পোল্যান্ডকে চীন চিঠি দিয়ে জানায়, এই বিষয়ে তারা গোপন বৈঠক চায়। জাতিসঙ্ঘের কূটনীতিবিদ প্রথমে জানিয়েছিলেন, এখনই ওই বৈঠকের দিনক্ষণ বলা সম্ভব নয়। নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী ও অস্থায়ী অন্য সদস্যদের সাথে কথা বলে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। অবশেষে শুক্রবার ওই বৈঠকের সিদ্ধান্ত নেয় নিরাপত্তা পরিষদ।
নিরাপত্তা পরিষদের একটি সূত্র জানাচ্ছে, বুধবার নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে সিরিয়া ও মধ্য আফ্রিকার বিষয় নিয়ে আলোচনা চলাকালীন পাকিস্তানের চিঠির প্রসঙ্গটা তোলে চীন।
ভারতীয় সংবিধানের ৩৭০ অনুচ্ছেদ বিলোপ নিয়ে প্রথম থেকেই তীব্র আপত্তি জানিয়ে আসছে পাকিস্তান। এটা ভারতের একতরফা সিদ্ধান্ত, এই অভিযোগ তুলে নিরাপত্তা পরিষদের দ্বারস্থ হয় তারা। পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শাহ মাহমুদ কুরেশি নিরাপত্তা পরিষদে চিঠি দেন। চিঠিতে বলা হয়, ‘আমরা কোনো দ্বন্দ্ব চাই না। কিন্তু ভারত যেন আমাদের সংযমকে দুর্বলতা না ভাবে।’
অন্য দিকে, আন্তর্জাতিক মহলের সমর্থন আদায়ের জন্য জোরদার চেষ্টাও চালান পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। এটাকে ভারতের ‘অভ্যন্তরীণ বিষয়’ বলেই মন্তব্য করে আমেরিকা, ফ্রান্স, রাশিয়া ও ব্রিটেন। বিষয়টি নিয়ে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা বাড়তে থাকায় তাদের সংযত থাকার পরামর্শও দেয় তারা। সংযত থাকার কথা বলেন জাতিসঙ্ঘের প্রধান আন্তেনিও গুতেরেসও।
নিরাপত্তা পরিষদের চার সদস্যকে পাশে না পেলেও চীন এ ব্যাপারে পাকিস্তানের পাশেই দাঁড়িয়েছে। কয়েক দিন আগেই চীনের সমর্থন পেতে সে দেশে যান পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী। পরে তিনি দাবি করেন, চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই পাকিস্তানের পক্ষে থাকার আশ্বাস দিয়েছেন। অন্য দিকে, ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করও চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাথে দ্বিপাক্ষিক আলোচনায় স্পষ্ট জানিয়ে দেন, কাশ্মির ইস্যু ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়।
সূত্র-নয়া দিগন্ত অনলাইন
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
The Exciting World of Dog Shows: Unveiling the Beauty Dog shows are more than just a gathering of canines; they're a celebration of bre...
0 comments:
Post a Comment